রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোটা বৈষম্য ও অনিয়মের প্রতিবাদে বৃহস্পতি-শুক্রবার হরতালে ডাক দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
হরতাল চলাকালীন জেলা শহরের সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যানবাহন ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহন হরতালের আওতামুক্ত থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, জেলা পরিষদে কোটা বৈষম্য বাদ দিয়ে সঠিকভাবে নিয়োগ প্রদানের জন্য আমরা শান্তিপূর্ণভাবে দাবি জানানোর পরেও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের সমাধান দেয়নি। বাধ্য হয়ে আমরা হরতালের কর্মসূচি দিয়েছি।
তারা বলেন, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কোনো কোটার উল্লেখ নেই। শূন্য পদের সংখ্যাও পরিষ্কারভাবে জানানো হয়নি। সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ৭ শতাংশ কোটা বিধান উপেক্ষা করে পরিষদ কর্তৃপক্ষ ৭০ শতাংশ উপজাতি ও ৩০ শতাংশ বাঙালি কোটা অনুসারে নিয়োগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। যা দুঃখজনক। মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
হরতাল চলাকালীন জেলা শহরের সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যানবাহন ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহন হরতালের আওতামুক্ত থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, জেলা পরিষদে কোটা বৈষম্য বাদ দিয়ে সঠিকভাবে নিয়োগ প্রদানের জন্য আমরা শান্তিপূর্ণভাবে দাবি জানানোর পরেও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের সমাধান দেয়নি। বাধ্য হয়ে আমরা হরতালের কর্মসূচি দিয়েছি।
তারা বলেন, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কোনো কোটার উল্লেখ নেই। শূন্য পদের সংখ্যাও পরিষ্কারভাবে জানানো হয়নি। সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ৭ শতাংশ কোটা বিধান উপেক্ষা করে পরিষদ কর্তৃপক্ষ ৭০ শতাংশ উপজাতি ও ৩০ শতাংশ বাঙালি কোটা অনুসারে নিয়োগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। যা দুঃখজনক। মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে।