একমাত্র মেয়ের মৃত্যু, আফ্রিকা থেকে ছুটে এসে কাঁদলেন-কাঁদলেন বাবা
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:০১ এএম
কুমিল্লায় পানিতে ডুবে মারা যায় তিন বছর বয়সী শিশু আরওয়া। খবর শুনে আফ্রিকা প্রবাসী বাবা ওসমান গণি শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ছুটে আসেন হেলিকপ্টারে করে। আদরের কন্যাকে শেষবারের মতো দেখলেন, ছুঁয়ে আদর করলেন। অঝোরে নিজে কাঁদলেন, কাঁদালেন সবাইকে।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) এমনই হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখা যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আলকরা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে। স্থানীয় গুণবতী স্কুল মাঠে হেলিকপ্টারটি অবতারণ করে।
স্থানীয়রা জানান, ওসমান গণি ১৫ বছর ধরে আফ্রিকা থাকেন। সেখানে গড়ে তুলেছেন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। বিয়ের পর কন্যা আরওয়ার জন্ম হয়। চলতি বছর ছুটিতে এসে আট মাস মেয়ের সঙ্গে কাটিয়ে আগস্টে ফিরে যান। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় বাড়ির সামনে পুকুরের পানিতে ডুবে প্রাণ যায় শিশু আরওয়া।
একমাত্র মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে টিকিট কেটে ওসমান গণি শুক্রবার সকালে দেশে ফেরেন। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে সকাল ১০টায় পৌঁছান এলাকায়। জানাজায় অংশ নিয়ে কলিজার টুকরা একমাত্র কন্যাকে দাফন করেন। এসময় উপস্থিত মুসল্লিরা চোখে পানি ধরে রাখতে পারেননি।
ওসমান গণির বন্ধু মো. ইস্রাফিল বলেন, ‘মেয়েকে শেষবারের মতো দেখার ইচ্ছা শুনে আমরা লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়িতে আরওয়ার মরদেহ রাখার ব্যবস্থা করি।’
ওসমান গণির ফুফা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়ের মৃত্যুর খবরটি আমরা বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বাদলকে জানালে পরদিন সকালেই সে এসে হাজির হয়।’
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) এমনই হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখা যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আলকরা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে। স্থানীয় গুণবতী স্কুল মাঠে হেলিকপ্টারটি অবতারণ করে।
স্থানীয়রা জানান, ওসমান গণি ১৫ বছর ধরে আফ্রিকা থাকেন। সেখানে গড়ে তুলেছেন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। বিয়ের পর কন্যা আরওয়ার জন্ম হয়। চলতি বছর ছুটিতে এসে আট মাস মেয়ের সঙ্গে কাটিয়ে আগস্টে ফিরে যান। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় বাড়ির সামনে পুকুরের পানিতে ডুবে প্রাণ যায় শিশু আরওয়া।
একমাত্র মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে টিকিট কেটে ওসমান গণি শুক্রবার সকালে দেশে ফেরেন। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে সকাল ১০টায় পৌঁছান এলাকায়। জানাজায় অংশ নিয়ে কলিজার টুকরা একমাত্র কন্যাকে দাফন করেন। এসময় উপস্থিত মুসল্লিরা চোখে পানি ধরে রাখতে পারেননি।
ওসমান গণির বন্ধু মো. ইস্রাফিল বলেন, ‘মেয়েকে শেষবারের মতো দেখার ইচ্ছা শুনে আমরা লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়িতে আরওয়ার মরদেহ রাখার ব্যবস্থা করি।’
ওসমান গণির ফুফা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়ের মৃত্যুর খবরটি আমরা বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় বাদলকে জানালে পরদিন সকালেই সে এসে হাজির হয়।’