তৃতীয় বিয়ের অনুমতি না পেয়ে প্রবাসফেরত যুবকের আত্মহত্যা

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৫২ এএম

মেহেরপুরের গাংনীতে স্ত্রীর ও পরিবারের ওপর অভিমান করে আলমগীর হোসেন (৩৮) নামের প্রবাসফেরত এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ভোরে উপজেলার বামন্দী নিশিপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আলমগীর একই এলাকার নমাজ আলীর ছেলে।
নিহত আলমগীর হোসেনের প্রথম স্ত্রী আনজিরা খাতুন বলেন, আমার স্বামী মালয়েশিয়ায় থাকা অবস্থায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দ্বিতীয়বার আরও একটি বিয়ে করেছিল। সেই স্ত্রী আলমগীরকে ডিভোর্স দিয়ে ঢাকায় চলে যান। এরপর মালয়েশিয়া থেকে ফিরে এসে আলমগীর আরও একটি বিয়ে করতে চান। আমার একটি মেয়ে এবং একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। কিন্তু পরিবারের কেউ সম্মতি না দেওয়ায় বেশ কয়েকদিন ধরে এই বিষয়টি নিয়ে সবার সঙ্গেই মনোমালিন্য হয়। একপর্যায়ে তৃতীয় বিয়েতে কেউ রাজি না হওয়ায় পরিবারের ওপর অভিমান করে প্রতিবেশী ফুফুর বাড়িতে রাতে ঘুমাতে যান। সেখানে রাতের কোনো এক সময় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি দিয়ে সেখানে আত্মহত্যা করেন। এই মাসের ২২ তারিখ আবারও তার দেশের বাইরে যাওয়ার কথা ছিল।
নিহত আলমগীরের বাবা নমাজ বলেন, বর্তমানে সংসারে তার স্ত্রী ও দুটি সন্তান রয়েছে। এমন অবস্থায় সে তৃতীয় বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। এ নিয়ে আমাদের পরিবারের সবার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। পরে ভোরে আলমগীরের ফুফুর বাড়ির ঘরের মধ্যে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখি।
এ ঘটনায় গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল বলেন, খবর পেয়ে বামন্দী পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ভোরে উপজেলার বামন্দী নিশিপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আলমগীর একই এলাকার নমাজ আলীর ছেলে।
নিহত আলমগীর হোসেনের প্রথম স্ত্রী আনজিরা খাতুন বলেন, আমার স্বামী মালয়েশিয়ায় থাকা অবস্থায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দ্বিতীয়বার আরও একটি বিয়ে করেছিল। সেই স্ত্রী আলমগীরকে ডিভোর্স দিয়ে ঢাকায় চলে যান। এরপর মালয়েশিয়া থেকে ফিরে এসে আলমগীর আরও একটি বিয়ে করতে চান। আমার একটি মেয়ে এবং একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। কিন্তু পরিবারের কেউ সম্মতি না দেওয়ায় বেশ কয়েকদিন ধরে এই বিষয়টি নিয়ে সবার সঙ্গেই মনোমালিন্য হয়। একপর্যায়ে তৃতীয় বিয়েতে কেউ রাজি না হওয়ায় পরিবারের ওপর অভিমান করে প্রতিবেশী ফুফুর বাড়িতে রাতে ঘুমাতে যান। সেখানে রাতের কোনো এক সময় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি দিয়ে সেখানে আত্মহত্যা করেন। এই মাসের ২২ তারিখ আবারও তার দেশের বাইরে যাওয়ার কথা ছিল।
নিহত আলমগীরের বাবা নমাজ বলেন, বর্তমানে সংসারে তার স্ত্রী ও দুটি সন্তান রয়েছে। এমন অবস্থায় সে তৃতীয় বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। এ নিয়ে আমাদের পরিবারের সবার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। পরে ভোরে আলমগীরের ফুফুর বাড়ির ঘরের মধ্যে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখি।
এ ঘটনায় গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল বলেন, খবর পেয়ে বামন্দী পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।