সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের বাড়িটি এখন কিন্ডারগার্টেন স্কুল

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১২:১৩ পিএম

সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের বাড়িটি এখন কিন্ডারগার্টেন স্কুল। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর বাসভবনটিতে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেন আন্দোলনকারীরা। তবে সেদিন বাড়িটিতে কেউ ছিল না।
৫ আগস্টের পর জিল্লুর রহমানের একমাত্র ছেলে নাজমুল হাসান পাপনেরও কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। অনেকের ধারণা, পাপন সপরিবারে বিদেশে পালিয়ে গেছেন। ৫ আগস্টের পর থেকে প্রায় এক বছর পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল বাড়িটি। কেউ ওই বাড়িতে যায়নি বা সংস্কার করেনি। বাসার প্রধান গেটটি তালাবদ্ধ থাকত। অনেক উৎসুক মানুষ বাড়ির বাইরে থেকে পরিত্যক্ত বাড়িটি দেখত।
এরইমধ্যে হঠাৎ এলাকাবাসীর চোখে পড়ে বাড়িটিতে কিন্ডারগার্টেন স্কুল খোলা হয়েছে। খবর নিয়ে জানা গেলো বাসভবনটি সানফ্লাওয়ার কিন্ডারগার্টেন স্কুল কর্তৃপক্ষকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। জিল্লুর রহমানের চাচাতো ভাই মরহুম তারা মিয়ার ছেলে নঈম আহমেদ এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশীদার। স্কুলটির মূল মালিক ভৈরবের প্রবীণ শিক্ষক অধ্যক্ষ আবদুল বাসেত। নঈম আহমেদের সহায়তায় বাসভবনটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে। তবে বাড়ির নিচতলা ভাড়া নিয়ে স্কুল পরিচালনা করা হলেও দোতলা ভাড়া দেওয়া হয়নি।
ভৈরবের সন্তান জিল্লুর রহমানের জন্মস্থান শহরের ভৈরবপুর উত্তরপাড়া এলাকায়। তিনি স্বাধীনতার পর ৫ বার কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসন থেকে সংসদ সদস্য ছিলেন। এমনিতেই তার এই বাড়িতে কেউ থাকত না। ২০০৯ সালে রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তার একমাত্র ছেলে নাজমুল হাসান পাপন এই আসন থেকে চারবার সংসদ সদস্য হন। পাপন বিসিবি সভাপতিও ছিলেন। রাজনৈতিক কারণে পাপন মাঝেমধ্য ভৈরবের পৈতৃক বাসায় আসা যাওয়া করতেন।
মূলত জিল্লুর রহমান ঢাকায় গুলশানের নিজ বাসভবনে থাকতেন রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে। এ কারণে তার পরিবারের সবাই গুলশানের বাসায় বসবাস করতেন। একজন কেয়ারটেকার ভৈরবের বাসভবন দেখাশুনা করতেন। বাড়িটি আইভি ভবন নামে পরিচিত। জিল্লুর রহমানের মরহুম স্ত্রী আইভি রহমানের স্মৃতিস্বরূপ এই বাসভবনের নামকরণ করা হয়।
এ বিষয়ে কিন্ডারগার্টেনের মালিক অধ্যক্ষ আবদুল বাসেতের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমার স্কুলটি ১৯৮৭ সাল প্রতিষ্ঠা করি। তখন জিল্লুর রহমানের চাচাতো ভাই তারা মিয়া আমার পার্টনার ছিলেন। তিনি মারা গেছেন। এখন তার ছেলে নঈম পার্টনার হিসেবে আমার সঙ্গে আছে। নঈম জিল্লুর রহমানের ওয়ারিশের কারো সঙ্গে আলাপ করে বাড়িটি ভাড়ার ব্যবস্থা করে দেয়।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর বাসভবনটি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করে দুর্বৃত্তরা। ভৈরবের কৃতি সন্তান জিল্লুর রহমান ছিলেন অহিংস নেতা। তিনি কারো ক্ষতি করেছেন বলে আমার জানা নেই। বাসভবনটির সংস্কার করতে আমার অনেক টাকা খরচ হয়েছে। এই টাকা আমি ভাড়া থেকে কর্তন করে নেবো। এভাবেই কথা হয়েছে। তবে আমি নিচতলা ভাড়া নিলেও দোতলা ভাড়া নিইনি। বাসভবনটি শিক্ষার্থীদের পদচারণায় এখন ভালো থাকবে।
স্কুলের পার্টনার নঈম আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি জিল্লুর রহমানের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি। তার দুই মেয়ে কোথায় আছেন সেটাও জানা নেই কারো।
৫ আগস্টের পর জিল্লুর রহমানের একমাত্র ছেলে নাজমুল হাসান পাপনেরও কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। অনেকের ধারণা, পাপন সপরিবারে বিদেশে পালিয়ে গেছেন। ৫ আগস্টের পর থেকে প্রায় এক বছর পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল বাড়িটি। কেউ ওই বাড়িতে যায়নি বা সংস্কার করেনি। বাসার প্রধান গেটটি তালাবদ্ধ থাকত। অনেক উৎসুক মানুষ বাড়ির বাইরে থেকে পরিত্যক্ত বাড়িটি দেখত।
এরইমধ্যে হঠাৎ এলাকাবাসীর চোখে পড়ে বাড়িটিতে কিন্ডারগার্টেন স্কুল খোলা হয়েছে। খবর নিয়ে জানা গেলো বাসভবনটি সানফ্লাওয়ার কিন্ডারগার্টেন স্কুল কর্তৃপক্ষকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। জিল্লুর রহমানের চাচাতো ভাই মরহুম তারা মিয়ার ছেলে নঈম আহমেদ এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশীদার। স্কুলটির মূল মালিক ভৈরবের প্রবীণ শিক্ষক অধ্যক্ষ আবদুল বাসেত। নঈম আহমেদের সহায়তায় বাসভবনটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে। তবে বাড়ির নিচতলা ভাড়া নিয়ে স্কুল পরিচালনা করা হলেও দোতলা ভাড়া দেওয়া হয়নি।
ভৈরবের সন্তান জিল্লুর রহমানের জন্মস্থান শহরের ভৈরবপুর উত্তরপাড়া এলাকায়। তিনি স্বাধীনতার পর ৫ বার কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসন থেকে সংসদ সদস্য ছিলেন। এমনিতেই তার এই বাড়িতে কেউ থাকত না। ২০০৯ সালে রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তার একমাত্র ছেলে নাজমুল হাসান পাপন এই আসন থেকে চারবার সংসদ সদস্য হন। পাপন বিসিবি সভাপতিও ছিলেন। রাজনৈতিক কারণে পাপন মাঝেমধ্য ভৈরবের পৈতৃক বাসায় আসা যাওয়া করতেন।
মূলত জিল্লুর রহমান ঢাকায় গুলশানের নিজ বাসভবনে থাকতেন রাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে। এ কারণে তার পরিবারের সবাই গুলশানের বাসায় বসবাস করতেন। একজন কেয়ারটেকার ভৈরবের বাসভবন দেখাশুনা করতেন। বাড়িটি আইভি ভবন নামে পরিচিত। জিল্লুর রহমানের মরহুম স্ত্রী আইভি রহমানের স্মৃতিস্বরূপ এই বাসভবনের নামকরণ করা হয়।
এ বিষয়ে কিন্ডারগার্টেনের মালিক অধ্যক্ষ আবদুল বাসেতের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমার স্কুলটি ১৯৮৭ সাল প্রতিষ্ঠা করি। তখন জিল্লুর রহমানের চাচাতো ভাই তারা মিয়া আমার পার্টনার ছিলেন। তিনি মারা গেছেন। এখন তার ছেলে নঈম পার্টনার হিসেবে আমার সঙ্গে আছে। নঈম জিল্লুর রহমানের ওয়ারিশের কারো সঙ্গে আলাপ করে বাড়িটি ভাড়ার ব্যবস্থা করে দেয়।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর বাসভবনটি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করে দুর্বৃত্তরা। ভৈরবের কৃতি সন্তান জিল্লুর রহমান ছিলেন অহিংস নেতা। তিনি কারো ক্ষতি করেছেন বলে আমার জানা নেই। বাসভবনটির সংস্কার করতে আমার অনেক টাকা খরচ হয়েছে। এই টাকা আমি ভাড়া থেকে কর্তন করে নেবো। এভাবেই কথা হয়েছে। তবে আমি নিচতলা ভাড়া নিলেও দোতলা ভাড়া নিইনি। বাসভবনটি শিক্ষার্থীদের পদচারণায় এখন ভালো থাকবে।
স্কুলের পার্টনার নঈম আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি জিল্লুর রহমানের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি। তার দুই মেয়ে কোথায় আছেন সেটাও জানা নেই কারো।