বলাৎকারের পর শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যা, তরুণ গ্রেফতার

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:২৫ এএম

গাজীপুরের শ্রীপুরে ৯ বছর বয়সী এক শিশুকে বলাৎকারের পর শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় সোহাগ মিয়া (১৯) নামের এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ স্বীকার করেছেন।
রোববার (১২ অক্টোবর) বিকেলে শ্রীপুর থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গাজীপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (কালিয়াকৈর সার্কেল) মেরাজুল ইসলাম। এসময় শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক উপস্থিত ছিলেন।
নিহত শিশুর বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নে। গ্রেফতার সোহাগ মিয়া একই ইউনিয়নের মৃত হরমু মেম্বারের ছেলে।
পুলিশ জানায়, শনিবার (১১ অক্টোবর) সকালে বাবার সঙ্গে উপজেলার গজারিয়া বনে গরু চরাতে যায় শিশুটি। দুপুরে বাবা গরু নিয়ে ফিরে এলেও শিশুটি বাড়ি ফেরেনি। পরে শুরু হয় খোঁজাখুঁজি। কয়েক ঘণ্টা খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান না পেয়ে জঙ্গলের বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করা হয়। এসময় বনের ভেতর মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
পরে এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশের একাধিক দল কাজ শুরু করে। একপর্যায়ে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে একই এলাকার সোহাগকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবদের একপর্যায়ে সোহাগ জানান, শনিবার সকাল ১০টার দিকে ওই জঙ্গলে নিয়ে শিশুটিকে বলাৎকার করেন। পরে ১০০ টাকা দিয়ে চিপস ও পানীয় আনতে বলে তিনি জঙ্গলে বসে থাকেন। শিশুটি পানীয় ও চিপস না এনে ফিরে এলে তাকে চড়থাপ্পড় মারেন সোহাগ।
চড়থাপ্পড় খেয়ে ক্ষিপ্ত শিশুটি বাড়িতে বলাৎকারের ঘটনা বলে দেবে বলে জানায়। পরে সোহাগ শ্বাসরোধে তাকে হত্যার করে মরদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখেন। রোববার সোহাগকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
রোববার (১২ অক্টোবর) বিকেলে শ্রীপুর থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গাজীপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (কালিয়াকৈর সার্কেল) মেরাজুল ইসলাম। এসময় শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক উপস্থিত ছিলেন।
নিহত শিশুর বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নে। গ্রেফতার সোহাগ মিয়া একই ইউনিয়নের মৃত হরমু মেম্বারের ছেলে।
পুলিশ জানায়, শনিবার (১১ অক্টোবর) সকালে বাবার সঙ্গে উপজেলার গজারিয়া বনে গরু চরাতে যায় শিশুটি। দুপুরে বাবা গরু নিয়ে ফিরে এলেও শিশুটি বাড়ি ফেরেনি। পরে শুরু হয় খোঁজাখুঁজি। কয়েক ঘণ্টা খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান না পেয়ে জঙ্গলের বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করা হয়। এসময় বনের ভেতর মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
পরে এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশের একাধিক দল কাজ শুরু করে। একপর্যায়ে সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে একই এলাকার সোহাগকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবদের একপর্যায়ে সোহাগ জানান, শনিবার সকাল ১০টার দিকে ওই জঙ্গলে নিয়ে শিশুটিকে বলাৎকার করেন। পরে ১০০ টাকা দিয়ে চিপস ও পানীয় আনতে বলে তিনি জঙ্গলে বসে থাকেন। শিশুটি পানীয় ও চিপস না এনে ফিরে এলে তাকে চড়থাপ্পড় মারেন সোহাগ।
চড়থাপ্পড় খেয়ে ক্ষিপ্ত শিশুটি বাড়িতে বলাৎকারের ঘটনা বলে দেবে বলে জানায়। পরে সোহাগ শ্বাসরোধে তাকে হত্যার করে মরদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখেন। রোববার সোহাগকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।