
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ এলাকায় স্পিরিট পান করে গত দুই দিনে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় আরও একজন গুরুতর অবস্থায় জেলার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
রোববার (১২ অক্টোবর) রাতে ছয়জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) জামাল আল নাসের।
তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে ডিঙ্গেদহ বাজার এলাকায় কয়েকজন মিলে স্পিরিট পান করেন। এরপর একে একে ছয়জন মারা যান। রোববার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যুর পর বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। পুলিশ এই ঘটনা তদন্ত করছে এবং নিহতদের বাড়িতে যাচ্ছে।
নিহতরা হলেন— চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নফরকান্তি গ্রামের ভ্যানচালক খেদের আলী (৪০), খেজুরা গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সেলিম (৪০), পিরোজখালি গ্রামের ভ্যানচালক মোহাম্মদ লালটু ওরফে রিপু (৩০), শংকরচন্দ্র গ্রামের শ্রমিক মোহাম্মদ শহীদ (৪৫), ডিঙ্গেদহ গ্রামের মিল শ্রমিক মোহাম্মদ সামির (৫৫) এবং একই এলাকার শ্রমিক সরদার মোহাম্মদ লালটু (৫২)।
এছাড়া একই এলাকার দিনমজুর আলিম উদ্দিন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নাম প্রকাশ না করে স্থানীয় অনেকে অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ডিঙ্গেদহ বাজারে অবৈধভাবে স্পিরিট বিক্রি হয়ে আসছে। প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে বলে তাদের দাবি।
নাম প্রকাশ না করে ডিঙ্গেদহ বাজার এলাকার স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বলেন, এই বাজারে অনেক দিন ধরেই গোপনে স্পিরিট বিক্রি হয়। কেউ কিছু বললে হুমকি দেয়। এখন ছয়জনের প্রাণ গেল, তবু যদি প্রশাসন সজাগ হয়।
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য দুলু মিয়া বলেন, ডিঙ্গেদহ বাজারে একসঙ্গে বেশ কয়েকজন স্পিরিট পান করেছিলেন। আমার ওয়ার্ডের দুজন মারা গেছেন। এছাড়া আরও কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি।
এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত শুরু করছে বলে জানা গেছে।
রোববার (১২ অক্টোবর) রাতে ছয়জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) জামাল আল নাসের।
তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে ডিঙ্গেদহ বাজার এলাকায় কয়েকজন মিলে স্পিরিট পান করেন। এরপর একে একে ছয়জন মারা যান। রোববার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যুর পর বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। পুলিশ এই ঘটনা তদন্ত করছে এবং নিহতদের বাড়িতে যাচ্ছে।
নিহতরা হলেন— চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নফরকান্তি গ্রামের ভ্যানচালক খেদের আলী (৪০), খেজুরা গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সেলিম (৪০), পিরোজখালি গ্রামের ভ্যানচালক মোহাম্মদ লালটু ওরফে রিপু (৩০), শংকরচন্দ্র গ্রামের শ্রমিক মোহাম্মদ শহীদ (৪৫), ডিঙ্গেদহ গ্রামের মিল শ্রমিক মোহাম্মদ সামির (৫৫) এবং একই এলাকার শ্রমিক সরদার মোহাম্মদ লালটু (৫২)।
এছাড়া একই এলাকার দিনমজুর আলিম উদ্দিন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নাম প্রকাশ না করে স্থানীয় অনেকে অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ডিঙ্গেদহ বাজারে অবৈধভাবে স্পিরিট বিক্রি হয়ে আসছে। প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে বলে তাদের দাবি।
নাম প্রকাশ না করে ডিঙ্গেদহ বাজার এলাকার স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বলেন, এই বাজারে অনেক দিন ধরেই গোপনে স্পিরিট বিক্রি হয়। কেউ কিছু বললে হুমকি দেয়। এখন ছয়জনের প্রাণ গেল, তবু যদি প্রশাসন সজাগ হয়।
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য দুলু মিয়া বলেন, ডিঙ্গেদহ বাজারে একসঙ্গে বেশ কয়েকজন স্পিরিট পান করেছিলেন। আমার ওয়ার্ডের দুজন মারা গেছেন। এছাড়া আরও কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি।
এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত শুরু করছে বলে জানা গেছে।