নেসকোর কর্মকর্তাদের কলিজা ছিঁড়ে ফেলার হুমকি সারজিসের

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৪৮ পিএম

অনুষ্ঠানে হঠাৎ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এ সময় তিনি বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান নেসকোকে উদ্দেশ্য করে কড়া হুঁশিয়ারি দেন।
শনিবার (১১ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, সিন্ডিকেট ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ১৬৫ কিলোমিটার দীর্ঘ লংমার্চের সমাপ্তি বক্তব্যে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
সারজিস আলম বলেন, আমি নেসকো এবং নেসকো সংশ্লিষ্ট সবাইকে হুঁশিয়ার করে বলছি, এনসিপি গত এক মাসে তিনটি কর্মসূচি করেছে, প্রতিবারই কর্মসূচির সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে। এক-দু’দিন হলে বিষয়টি ভিন্নভাবে দেখতাম, কিন্তু প্রতিবারই একই ঘটনা ঘটায় আমরা মনে করি এটি কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়। আপনারা রাজনৈতিক দেউলিয়া, চাটুকার ও তোষামোদকারী। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব। তাদের কলিজা কত বড় হয়েছে, প্রয়োজনে সেই কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
তিনি আরও বলেন, আজ এখান থেকে ঘোষণা দিচ্ছি পঞ্চগড়ে কোনো প্রতিষ্ঠান যদি রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করে, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠান এই জেলায় টিকে থাকতে পারবে না। এটা আমার ব্যক্তিগত ত্যাগ ও প্রতিশ্রুতি। যারা দায়িত্বে থেকে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে, তারা নিজেরাই এখন আখের গোছানো শুরু করুক। পঞ্চগড় কোনো পক্ষপাতদুষ্টদের জায়গা নয়।
সারজিস আলম অভিযোগ করেন, যখনই কেউ চাঁদাবাজ, দখলদার, মাদক ব্যবসায়ী ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলে, তখনই তাদের বাধা দেওয়া হয়। কিন্তু আমরা স্পষ্ট করে বলছি পঞ্চগড়ের মাটিতে এসব অপকর্মের সঙ্গে জড়িতদের আর শান্তির ঘুম হবে না। সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
তিনি আরও বলেন, আমরা যদি কখনও সুযোগ পাই পঞ্চগড়ের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার, তখনই সবাই দেখবে একটি জেলা কেমন হওয়া উচিত ছিল। এতদিন যেভাবে জনগণকে প্রতারণা ও প্রলোভনে রাখা হয়েছে, সেই বাস্তবতা আমরা বদলে দেব।
এর আগে দুপুরে পঞ্চগড় পৌর শহরের সুগার মিল এলাকা থেকে এক হাজার মোটরসাইকেল নিয়ে এ লংমার্চের উদ্বোধন করেন সারজিস।
লংমার্চের শুরুতে সারজিস আলম নিজে একটি পিকআপ ভ্যানে চড়ে অংশ নেন এবং চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, সিন্ডিকেট ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
লংমার্চটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার কামাত কাজলদিঘী, চাকলাহাট, হাড়িভাসা, হাফিজাবাদ, অমরখানা, সাতমেরা, তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগর, ভজনপুর, বুড়াবুড়ি, শালবাহান, তেঁতুলিয়া ও তিরনইহাট ইউনিয়ন অতিক্রম করে বাংলাবান্ধা ইউনিয়নে গিয়ে শেষ হয়। পথিমধ্যে তেঁতুলিয়া চৌরাস্তায় প্রথম পথসভা এবং বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের সিপাইপাড়া বাজারে দ্বিতীয় পথসভায় বক্তব্য দেয়।
শনিবার (১১ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, সিন্ডিকেট ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ১৬৫ কিলোমিটার দীর্ঘ লংমার্চের সমাপ্তি বক্তব্যে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
সারজিস আলম বলেন, আমি নেসকো এবং নেসকো সংশ্লিষ্ট সবাইকে হুঁশিয়ার করে বলছি, এনসিপি গত এক মাসে তিনটি কর্মসূচি করেছে, প্রতিবারই কর্মসূচির সময় বিদ্যুৎ চলে গেছে। এক-দু’দিন হলে বিষয়টি ভিন্নভাবে দেখতাম, কিন্তু প্রতিবারই একই ঘটনা ঘটায় আমরা মনে করি এটি কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয়। আপনারা রাজনৈতিক দেউলিয়া, চাটুকার ও তোষামোদকারী। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব। তাদের কলিজা কত বড় হয়েছে, প্রয়োজনে সেই কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
তিনি আরও বলেন, আজ এখান থেকে ঘোষণা দিচ্ছি পঞ্চগড়ে কোনো প্রতিষ্ঠান যদি রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করে, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠান এই জেলায় টিকে থাকতে পারবে না। এটা আমার ব্যক্তিগত ত্যাগ ও প্রতিশ্রুতি। যারা দায়িত্বে থেকে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে, তারা নিজেরাই এখন আখের গোছানো শুরু করুক। পঞ্চগড় কোনো পক্ষপাতদুষ্টদের জায়গা নয়।
সারজিস আলম অভিযোগ করেন, যখনই কেউ চাঁদাবাজ, দখলদার, মাদক ব্যবসায়ী ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলে, তখনই তাদের বাধা দেওয়া হয়। কিন্তু আমরা স্পষ্ট করে বলছি পঞ্চগড়ের মাটিতে এসব অপকর্মের সঙ্গে জড়িতদের আর শান্তির ঘুম হবে না। সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
তিনি আরও বলেন, আমরা যদি কখনও সুযোগ পাই পঞ্চগড়ের মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার, তখনই সবাই দেখবে একটি জেলা কেমন হওয়া উচিত ছিল। এতদিন যেভাবে জনগণকে প্রতারণা ও প্রলোভনে রাখা হয়েছে, সেই বাস্তবতা আমরা বদলে দেব।
এর আগে দুপুরে পঞ্চগড় পৌর শহরের সুগার মিল এলাকা থেকে এক হাজার মোটরসাইকেল নিয়ে এ লংমার্চের উদ্বোধন করেন সারজিস।
লংমার্চের শুরুতে সারজিস আলম নিজে একটি পিকআপ ভ্যানে চড়ে অংশ নেন এবং চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, সিন্ডিকেট ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
লংমার্চটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার কামাত কাজলদিঘী, চাকলাহাট, হাড়িভাসা, হাফিজাবাদ, অমরখানা, সাতমেরা, তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগর, ভজনপুর, বুড়াবুড়ি, শালবাহান, তেঁতুলিয়া ও তিরনইহাট ইউনিয়ন অতিক্রম করে বাংলাবান্ধা ইউনিয়নে গিয়ে শেষ হয়। পথিমধ্যে তেঁতুলিয়া চৌরাস্তায় প্রথম পথসভা এবং বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের সিপাইপাড়া বাজারে দ্বিতীয় পথসভায় বক্তব্য দেয়।