মসজিদের চাবি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, বাড়িঘর ভাঙচুর আহত ৩৬

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৭ পিএম

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় মসজিদের চাবি দেওয়া নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ৩৬ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ২১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত রামকান্তপুর ইউনিয়নের বাহিরদিয়া গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পাশাপাশি দুটি বাড়ি ও একটি দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে বাহিরদিয়া গ্রামের লুৎফর রহমান ও ইমরান মোল্লার সঙ্গে হেমায়েত হোসেনের বিরোধ শুরু হয়। এলাকার প্রভাব বিস্তার নিয়ে এই বিরোধ চলছিল। যদিও বর্তমানে উভয় পক্ষই বিএনপির সমর্থক, তবে কেউ দলীয় কোনো পদে নেই।
বিরোধের ধারাবাহিকতায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে লুৎফর ও ইমরানের পক্ষের নজরুলের কাছে থাকা স্থানীয় বাহিরদিয়া পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদের চাবি চাইতে যান হেমায়েত হোসেনের সমর্থকরা। চাবি না দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরপর দিনভর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করে। রাতে পুলিশ, স্থানীয় মাদরাসার আলেম-ওলামা ও বিএনপি নেতারা মীমাংসার চেষ্টা করেন এবং সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান।
তবে আজ শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে হেমায়েত হোসেনের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ইমরান মোল্লার বাড়িতে হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়, যা প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে।
সংঘর্ষে ৩৬ জন আহত হন। তাদের মধ্যে ২১ জনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
সালথা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত রামকান্তপুর ইউনিয়নের বাহিরদিয়া গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পাশাপাশি দুটি বাড়ি ও একটি দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে বাহিরদিয়া গ্রামের লুৎফর রহমান ও ইমরান মোল্লার সঙ্গে হেমায়েত হোসেনের বিরোধ শুরু হয়। এলাকার প্রভাব বিস্তার নিয়ে এই বিরোধ চলছিল। যদিও বর্তমানে উভয় পক্ষই বিএনপির সমর্থক, তবে কেউ দলীয় কোনো পদে নেই।
বিরোধের ধারাবাহিকতায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে লুৎফর ও ইমরানের পক্ষের নজরুলের কাছে থাকা স্থানীয় বাহিরদিয়া পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদের চাবি চাইতে যান হেমায়েত হোসেনের সমর্থকরা। চাবি না দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরপর দিনভর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করে। রাতে পুলিশ, স্থানীয় মাদরাসার আলেম-ওলামা ও বিএনপি নেতারা মীমাংসার চেষ্টা করেন এবং সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান।
তবে আজ শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে হেমায়েত হোসেনের সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ইমরান মোল্লার বাড়িতে হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়, যা প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে।
সংঘর্ষে ৩৬ জন আহত হন। তাদের মধ্যে ২১ জনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
সালথা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।