চিনিতে লোকসান, মদ বেচে মুনাফা ১৯০ কোটি টাকা কেরুর

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:০৫ পিএম

গত (২০২৪-২৫) অর্থবছরে রেকর্ড ১৯০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড। যা প্রায় নয় দশকের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
বিদেশি মদ আমদানিতে কঠোর বিধিনিষেধ ও চড়া মুনাফার সুবাদে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এই প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা বেড়েছে।
কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরসহ টানা তিন বছর ধরে ডিস্টিলারি ইউনিট ধারাবাহিকভাবে ৪০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ও ১০০ কোটি টাকার বেশি নিট মুনাফা অর্জন করেছে। এই ইউনিটে ১২ ধরনের মদ উৎপাদন হয়।
মুনাফার পাশাপাশি রাজস্ব বৃদ্ধির তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৯ অর্থবছর থেকে শুরু করে গত সাত বছরে প্রতিবারই মুনাফার ক্ষেত্রে আগের বছরকে ছাড়িয়ে গেছে কেরু। ডিস্টিলারি ইউনিটের নিট মুনাফার হার ৪৩ শতাংশ।
অন্যদিকে কেরু অ্যান্ড কোম্পানির চিনির ব্যবসা এখনো অলাভজনক রয়ে গেছে।
১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ও ১৯৭২ সালে জাতীয়করণ করা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) মূলত একটি চিনিকল পরিচালনা করে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি দর্শনায় অবস্থিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত ডিস্টিলারিতে চিনির উপজাত ঝোলাগুড় থেকে স্থানীয়ভাবে অ্যালকোহল তৈরি করে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি আখ থেকে চিনি তৈরির পর অবশিষ্টাংশ বা ছোবড়া থেকে জৈবসার উৎপাদন করে। কোম্পানিটির বাণিজ্যিক খামার ও একটি ফার্মাসিউটিক্যাল ইউনিটও রয়েছে।
বিদেশি মদ আমদানিতে কঠোর বিধিনিষেধ ও চড়া মুনাফার সুবাদে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এই প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা বেড়েছে।
কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরসহ টানা তিন বছর ধরে ডিস্টিলারি ইউনিট ধারাবাহিকভাবে ৪০০ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ও ১০০ কোটি টাকার বেশি নিট মুনাফা অর্জন করেছে। এই ইউনিটে ১২ ধরনের মদ উৎপাদন হয়।
মুনাফার পাশাপাশি রাজস্ব বৃদ্ধির তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৯ অর্থবছর থেকে শুরু করে গত সাত বছরে প্রতিবারই মুনাফার ক্ষেত্রে আগের বছরকে ছাড়িয়ে গেছে কেরু। ডিস্টিলারি ইউনিটের নিট মুনাফার হার ৪৩ শতাংশ।
অন্যদিকে কেরু অ্যান্ড কোম্পানির চিনির ব্যবসা এখনো অলাভজনক রয়ে গেছে।
১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ও ১৯৭২ সালে জাতীয়করণ করা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) মূলত একটি চিনিকল পরিচালনা করে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি দর্শনায় অবস্থিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত ডিস্টিলারিতে চিনির উপজাত ঝোলাগুড় থেকে স্থানীয়ভাবে অ্যালকোহল তৈরি করে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি আখ থেকে চিনি তৈরির পর অবশিষ্টাংশ বা ছোবড়া থেকে জৈবসার উৎপাদন করে। কোম্পানিটির বাণিজ্যিক খামার ও একটি ফার্মাসিউটিক্যাল ইউনিটও রয়েছে।