সড়ক দুর্ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে ফেরা সেই নবজাতকের মৃত্যু

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২২ জুন ২০২৫, ০৩:২৯ এএম

বরগুনার আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া সেই নবজাতক মারা গেছে। জন্মের ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই শনিবার (২১ জুন) রাত ৯টার দিকে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে নবজাতকটি।
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ওয়াহিদ শামিম নবজাতকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, শিশুটির অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। তার মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। এ ছাড়া, দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় পানির মধ্যে থাকায় তার শরীর ছিল সম্পূর্ণ ঠান্ডা।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের বলোইবুনা গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মো. জাহিদুল ইসলাম (৩৫) এবং মৃত মোছাদ্দিকার (৩০) ঘরে বিনা অস্ত্রোপচারে জন্ম নেয় এই কন্যা শিশুটি। পরদিন শনিবার দুপুরে শিশুটির চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী আসার পথে দুর্ঘটনার শিকার হয় পরিবারটি।
দুর্ঘটনায় শিশুটির মা মোসাদ্দিকা বেগম (৩০), নানা মাওলানা মো. আজিজ (৭০) এবং শিশুর পিতা জাহিদুলের দাদি মোসা. খালেদা বেগম (৫৫) মারা যান। একই ঘটনায় মাওলানা মো. কুদ্দুস (৬০) ও অটো ড্রাইভার আব্দুল ওহাব মিয়া (৫৫) গুরুতর অবস্থায় পটুয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ওয়াহিদ শামিম বলেন, শিশুটিকে যখন স্ক্যানুতে ভর্তি করা হয়, তখনই তার অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। মাথা ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর আঘাত ছিল। দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা পানিতে থাকার কারণে তার শরীরে হাইপোথার্মিয়ার লক্ষণও ছিল। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে শিশুটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ওয়াহিদ শামিম নবজাতকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, শিশুটির অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। তার মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। এ ছাড়া, দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় পানির মধ্যে থাকায় তার শরীর ছিল সম্পূর্ণ ঠান্ডা।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের বলোইবুনা গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মো. জাহিদুল ইসলাম (৩৫) এবং মৃত মোছাদ্দিকার (৩০) ঘরে বিনা অস্ত্রোপচারে জন্ম নেয় এই কন্যা শিশুটি। পরদিন শনিবার দুপুরে শিশুটির চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী আসার পথে দুর্ঘটনার শিকার হয় পরিবারটি।
দুর্ঘটনায় শিশুটির মা মোসাদ্দিকা বেগম (৩০), নানা মাওলানা মো. আজিজ (৭০) এবং শিশুর পিতা জাহিদুলের দাদি মোসা. খালেদা বেগম (৫৫) মারা যান। একই ঘটনায় মাওলানা মো. কুদ্দুস (৬০) ও অটো ড্রাইভার আব্দুল ওহাব মিয়া (৫৫) গুরুতর অবস্থায় পটুয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ওয়াহিদ শামিম বলেন, শিশুটিকে যখন স্ক্যানুতে ভর্তি করা হয়, তখনই তার অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। মাথা ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর আঘাত ছিল। দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা পানিতে থাকার কারণে তার শরীরে হাইপোথার্মিয়ার লক্ষণও ছিল। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে শিশুটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।