টহলরত অবস্থায় রক্ত দিয়ে প্রসূতিকে বাঁচালেন সেনা সদস্য

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২১ জুন ২০২৫, ১২:৫১ পিএম

দিনাজপুরে জরুরিভাবে রক্ত দিয়ে এক প্রসূতি মায়ের জীবন বাঁচিয়েছেন টহলরত এক সেনা সদস্য। শুক্রবার (২০ জুন) রাতে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ওই সেনা সদস্য রক্তদান করেন।
প্রসূতি শ্রাবন্তী রায় (২৬) বোচাগঞ্জ উপজেলার মুলদুয়ার ডাঙ্গিপাড়া গ্রামের সন্তোষ চন্দ্র রায়ের স্ত্রী।
জানা যায়, গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রসূতি শ্রাবন্তী রায়কে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়। এসময় তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিলো। চিকিৎসক জরুরিভাবে ‘ও’ পজিটিভ রক্ত জোগাড় করতে বলেন। কিন্তু তাৎক্ষণিক রক্ত পাওয়া যাচ্ছিলো না। এমন সময় রাত ৮টার দিকে মেডিকেল কলেজের সামনে দিনাজপুর আর্মি ক্যাম্পের একটি টহল দলকে দেখতে পান রোগীর স্বামী সন্তোষ চন্দ্র রায়। তিনি দৌড়ে গিয়ে সেনা সদস্যদেরকে বিষয়টি জানালে ক্যাম্প কমান্ডার একই রক্তের গ্রুপের এক সেনা সদস্যকে রক্ত দিতে বলেন। শহরের নিউ টাউন ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় টহলে ছিলেন সেনাবাহিনীর দলটি। দলের নেতৃত্বে ছিলেন ক্যাম্প কমান্ডার।
তাৎক্ষণিকভাবে রক্তের ব্যবস্থা হওয়ায় রোগীর শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হয়।
এমন মানবিক ঘটনায় রোগীর পরিবার সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং চিকিৎসকরা সেনা সদস্যের উদ্যোগের প্রশংসা করেন। দিনাজপুরে সেনাবাহিনীর টহলদল জননিরাপত্তার পাশাপাশি মানবিক কার্যক্রমেও নিয়মিতভাবে এগিয়ে আসছেন।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. ফজলুর রহমান বলেন, সেনাবাহিনীর এই মানবিক কার্যক্রম প্রশংসা করার মতো। রক্তের প্রয়োজনে এভাবেই এগিয়ে আসা উচিত।
ডিউটিরত অবস্থায় তাৎক্ষণিক রক্ত প্রদানকারী সেনা সদস্যের নাম জানতে চাইলে ক্যাম্প কমান্ডার ও ওই সেনা সদস্য তাদের নাম উল্লেখ করতে চাননি। তারা বলেন, ‘আমরা মানবিক কাজ করি দেশ ও মানুষকে ভালোবেসে, নামের জন্য নয়।’
প্রসূতি শ্রাবন্তী রায় (২৬) বোচাগঞ্জ উপজেলার মুলদুয়ার ডাঙ্গিপাড়া গ্রামের সন্তোষ চন্দ্র রায়ের স্ত্রী।
জানা যায়, গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রসূতি শ্রাবন্তী রায়কে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়। এসময় তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিলো। চিকিৎসক জরুরিভাবে ‘ও’ পজিটিভ রক্ত জোগাড় করতে বলেন। কিন্তু তাৎক্ষণিক রক্ত পাওয়া যাচ্ছিলো না। এমন সময় রাত ৮টার দিকে মেডিকেল কলেজের সামনে দিনাজপুর আর্মি ক্যাম্পের একটি টহল দলকে দেখতে পান রোগীর স্বামী সন্তোষ চন্দ্র রায়। তিনি দৌড়ে গিয়ে সেনা সদস্যদেরকে বিষয়টি জানালে ক্যাম্প কমান্ডার একই রক্তের গ্রুপের এক সেনা সদস্যকে রক্ত দিতে বলেন। শহরের নিউ টাউন ও দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় টহলে ছিলেন সেনাবাহিনীর দলটি। দলের নেতৃত্বে ছিলেন ক্যাম্প কমান্ডার।
তাৎক্ষণিকভাবে রক্তের ব্যবস্থা হওয়ায় রোগীর শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হয়।
এমন মানবিক ঘটনায় রোগীর পরিবার সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং চিকিৎসকরা সেনা সদস্যের উদ্যোগের প্রশংসা করেন। দিনাজপুরে সেনাবাহিনীর টহলদল জননিরাপত্তার পাশাপাশি মানবিক কার্যক্রমেও নিয়মিতভাবে এগিয়ে আসছেন।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. ফজলুর রহমান বলেন, সেনাবাহিনীর এই মানবিক কার্যক্রম প্রশংসা করার মতো। রক্তের প্রয়োজনে এভাবেই এগিয়ে আসা উচিত।
ডিউটিরত অবস্থায় তাৎক্ষণিক রক্ত প্রদানকারী সেনা সদস্যের নাম জানতে চাইলে ক্যাম্প কমান্ডার ও ওই সেনা সদস্য তাদের নাম উল্লেখ করতে চাননি। তারা বলেন, ‘আমরা মানবিক কাজ করি দেশ ও মানুষকে ভালোবেসে, নামের জন্য নয়।’