চট্টগ্রামে গ্যাসের বিপর্যয়, রান্নাঘরে হঠাৎ নিভে গেল চুলা

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০২:৩২ পিএম

চট্টগ্রামে হঠাৎ করে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন নগরবাসী। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই হঠাৎ করে নগরের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে অনেকে রান্না করতে পারেননি। আগাম কোনো ঘোষণা না থাকায় সাধারণ মানুষ বেশ ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এলএনজি টার্মিনাল থেকে সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। এতে করে জাতীয় গ্রিড থেকে চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহ কমে গেছে। এ কারণে সংকট তৈরি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগরের মুরাদপুর, পাঁচলাইশ, বহদ্দারহাট, খুলশী, আগ্রাবাদ, হালিশহর, চান্দগাঁও, বাকলিয়া ও চকবাজারসহ আরও বেশ কিছু এলাকায় সকাল থেকে গ্যাস পাচ্ছেন না বাসিন্দারা। ভুক্তভোগীরা জানান, সকাল ৭টার পর থেকে গ্যাসের চাপ কমতে থাকে। এরপর সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে পুরোপুরি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। রান্না করতে না পারায় অনেকে বাধ্য হয়ে হোটেল বা চায়ের দোকান থেকে খাবার কিনছেন। এতে বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর ওপর বাড়তি খরচের চাপ পড়েছে।
বহদ্দারহাট এলাকার বাসিন্দা তাসফিয়া আক্তার বলেন, সকালে রান্নাঘরে গিয়ে দেখি চুলায় আগুন ধরছে না। ছোট ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে পারিনি, টিফিনও দিতে পারিনি। শেষমেশ হোটেল থেকে খাবার আনতে হয়েছে। এভাবে হঠাৎ গ্যাস বন্ধ করে দিলে আমরা চলব কীভাবে?
মুরাদপুর এলাকার বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ঘুম থেকে উঠে দেখি চুলা কাজ করছে না। বাসায় বয়স্ক মা-বাবা, তাদের জন্য নরম খাবার রান্না করা দরকার ছিল। বাধ্য হয়ে রুটি-সবজি কিনে আনতে হয়েছে। কেন গ্যাস নেই, কখন আসবে কিছুই জানি না।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমান জানান, চট্টগ্রামে প্রতিদিন গড়ে ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা থাকলেও বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট। ফলে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ঘনফুট ঘাটতি তৈরি হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। শিগগিরই স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এলএনজি টার্মিনাল থেকে সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। এতে করে জাতীয় গ্রিড থেকে চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহ কমে গেছে। এ কারণে সংকট তৈরি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নগরের মুরাদপুর, পাঁচলাইশ, বহদ্দারহাট, খুলশী, আগ্রাবাদ, হালিশহর, চান্দগাঁও, বাকলিয়া ও চকবাজারসহ আরও বেশ কিছু এলাকায় সকাল থেকে গ্যাস পাচ্ছেন না বাসিন্দারা। ভুক্তভোগীরা জানান, সকাল ৭টার পর থেকে গ্যাসের চাপ কমতে থাকে। এরপর সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে পুরোপুরি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। রান্না করতে না পারায় অনেকে বাধ্য হয়ে হোটেল বা চায়ের দোকান থেকে খাবার কিনছেন। এতে বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর ওপর বাড়তি খরচের চাপ পড়েছে।
বহদ্দারহাট এলাকার বাসিন্দা তাসফিয়া আক্তার বলেন, সকালে রান্নাঘরে গিয়ে দেখি চুলায় আগুন ধরছে না। ছোট ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে পারিনি, টিফিনও দিতে পারিনি। শেষমেশ হোটেল থেকে খাবার আনতে হয়েছে। এভাবে হঠাৎ গ্যাস বন্ধ করে দিলে আমরা চলব কীভাবে?
মুরাদপুর এলাকার বাসিন্দা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ঘুম থেকে উঠে দেখি চুলা কাজ করছে না। বাসায় বয়স্ক মা-বাবা, তাদের জন্য নরম খাবার রান্না করা দরকার ছিল। বাধ্য হয়ে রুটি-সবজি কিনে আনতে হয়েছে। কেন গ্যাস নেই, কখন আসবে কিছুই জানি না।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমান জানান, চট্টগ্রামে প্রতিদিন গড়ে ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা থাকলেও বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট। ফলে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ঘনফুট ঘাটতি তৈরি হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। শিগগিরই স্বাভাবিক হবে বলে আশা করছি।