সেই কর্মকর্তার কাছে ক্ষমা চাইলেন অভিযুক্ত জামায়াত নেতা

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৮ জুন ২০২৫, ০৮:০৮ পিএম

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে অবসরকালীন ভাতার ভুল কাগজে সই না দেওয়ায় উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাকে মারধরের অভিযোগ উঠেলে জেলাজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। পরে সেই কর্মকর্তার কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছেন অভিযুক্ত জামায়াত নেতা আনোয়ার হোসেন।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) বিকেলে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ে প্রকাশ্যে হাত ধরে ক্ষমা চান তিনি। পরে ওই কর্মকর্তার সঙ্গে কোলাকুলি করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা হায়দার আলী, সাবেক আমির মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, রৌমারী সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, জামায়াতের কর্মী কাদের মোল্লাহসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স রৌমারী সদর ইউনিয়নের কলেজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আতুয়ারা খাতুনের স্বামী কাদের মোল্লা উপজেলা একজন জামায়াতকর্মী। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নিজ দলের নেতাকর্মীসহ স্ত্রীর অবসরকালীন ভাতার কাগজপত্র নিয়ে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ে যান উপজেলা জামায়াতের আমির হায়দার আলী, সাবেক আমির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক প্রমুখ।
আলোচনার একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে জামায়াতের রৌমারী সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি আনোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন নেতাকর্মী উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সাইদুজ্জামানকে মারধর করেন। এসময় তাকে রক্ষা করতে গিয়ে রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ক্যাশিয়ার রাজা মিয়া আহত হন।
উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান বলেন, ‘সিনিয়র স্টাফ নার্স আতুয়ারা খাতুন অবসরের ইনক্রিমেন্টের বিলের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। তবে তার কিছু কাগজ ভুল থাকায় বিলে সই করা হয়নি। জামায়াতের নেতারা বিলে সই নিতে চাপ দিলে আমি অস্বীকৃতি জানাই। এসময় তারা আমাকে মারধর করেন। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আমার অফিসে এসে উপস্থিত সবার সামনে আমার হাত ধরে ক্ষমা চান জামায়াত নেতারা।’
রৌমারী সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার এক কর্মী কাদের মোল্লার স্ত্রীর কাগজপত্র নিয়ে ওই কর্মকর্তা কালক্ষেপণ করছিলেন। পরে এক অনাকাঙিক্ষত ঘটনা ঘটে। পরে তার অফিসে গিয়ে আমি তার হাত ধরে ক্ষমা চেয়েছি এবং কুশল বিনিময় করেছি। তিনি আমাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন।’
রৌমারী উপজেলা জামায়াতের আমির হায়দার আলী বলেন, ‘ওই নার্সের স্বামী আমাদের দলের একজন কর্মী। তার স্ত্রীকে বিল না দিয়ে ওই কর্মকর্তা হয়রানি করছিলেন। এজন্য আমাদের দলের কয়েকজন নেতাকর্মী সেখানে যান। আলোচনার একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। পরে আমি উপস্থিত থেকে বিষয়টি মীমাংসা করে দিয়েছি।’
মঙ্গলবার (১৭ জুন) বিকেলে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ে প্রকাশ্যে হাত ধরে ক্ষমা চান তিনি। পরে ওই কর্মকর্তার সঙ্গে কোলাকুলি করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা হায়দার আলী, সাবেক আমির মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, রৌমারী সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, জামায়াতের কর্মী কাদের মোল্লাহসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স রৌমারী সদর ইউনিয়নের কলেজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আতুয়ারা খাতুনের স্বামী কাদের মোল্লা উপজেলা একজন জামায়াতকর্মী। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নিজ দলের নেতাকর্মীসহ স্ত্রীর অবসরকালীন ভাতার কাগজপত্র নিয়ে উপজেলা হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ে যান উপজেলা জামায়াতের আমির হায়দার আলী, সাবেক আমির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক প্রমুখ।
আলোচনার একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে জামায়াতের রৌমারী সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি আনোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন নেতাকর্মী উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সাইদুজ্জামানকে মারধর করেন। এসময় তাকে রক্ষা করতে গিয়ে রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ক্যাশিয়ার রাজা মিয়া আহত হন।
উপজেলা হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান বলেন, ‘সিনিয়র স্টাফ নার্স আতুয়ারা খাতুন অবসরের ইনক্রিমেন্টের বিলের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। তবে তার কিছু কাগজ ভুল থাকায় বিলে সই করা হয়নি। জামায়াতের নেতারা বিলে সই নিতে চাপ দিলে আমি অস্বীকৃতি জানাই। এসময় তারা আমাকে মারধর করেন। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আমার অফিসে এসে উপস্থিত সবার সামনে আমার হাত ধরে ক্ষমা চান জামায়াত নেতারা।’
রৌমারী সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার এক কর্মী কাদের মোল্লার স্ত্রীর কাগজপত্র নিয়ে ওই কর্মকর্তা কালক্ষেপণ করছিলেন। পরে এক অনাকাঙিক্ষত ঘটনা ঘটে। পরে তার অফিসে গিয়ে আমি তার হাত ধরে ক্ষমা চেয়েছি এবং কুশল বিনিময় করেছি। তিনি আমাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন।’
রৌমারী উপজেলা জামায়াতের আমির হায়দার আলী বলেন, ‘ওই নার্সের স্বামী আমাদের দলের একজন কর্মী। তার স্ত্রীকে বিল না দিয়ে ওই কর্মকর্তা হয়রানি করছিলেন। এজন্য আমাদের দলের কয়েকজন নেতাকর্মী সেখানে যান। আলোচনার একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। পরে আমি উপস্থিত থেকে বিষয়টি মীমাংসা করে দিয়েছি।’