এনআইডি সংশোধনে লেনদেন : নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৮ জুন ২০২৫, ০৭:২৮ পিএম

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনে অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১৮ জুন) দুদক চট্টগ্রাম মেট্রো কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এমরান হোসাইনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি টিম এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয় এবং অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হয়।
সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে নিষ্পত্তি না হওয়া চারটি এনআইডি সংশোধনের বিষয়ে তদন্ত করছে দুদক। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট চারটি সন্দেহজনক ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হলেও কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য দিতে পারেনি।
এনআইডি সংশোধনে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের দুই শীর্ষ কর্মকর্তার যোগসাজশে অর্থ লেনদেনের অভিযোগও উঠেছে।
দুদক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ জানান, সেবা প্রার্থীদের হয়রানির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালানো হয়। টিম প্রথমে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলেন এবং পরে জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মো. বশির আহমেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। অভিযানের সময় সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রও সংগ্রহ করা হয়।
যাচাই-বাছাই শেষে কমিশনের কাছে বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানান তিনি।
বুধবার (১৮ জুন) দুদক চট্টগ্রাম মেট্রো কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এমরান হোসাইনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি টিম এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয় এবং অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হয়।
সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে নিষ্পত্তি না হওয়া চারটি এনআইডি সংশোধনের বিষয়ে তদন্ত করছে দুদক। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট চারটি সন্দেহজনক ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হলেও কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য দিতে পারেনি।
এনআইডি সংশোধনে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ও জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের দুই শীর্ষ কর্মকর্তার যোগসাজশে অর্থ লেনদেনের অভিযোগও উঠেছে।
দুদক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ জানান, সেবা প্রার্থীদের হয়রানির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালানো হয়। টিম প্রথমে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলেন এবং পরে জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মো. বশির আহমেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। অভিযানের সময় সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রও সংগ্রহ করা হয়।
যাচাই-বাছাই শেষে কমিশনের কাছে বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানান তিনি।