যমুনা সেতুর ওপর ১৮টি গাড়ি বিকল, ঢাকামুখী মানুষের অসহনীয় দুর্ভোগ

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৫ জুন ২০২৫, ০১:০২ এএম

ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ছুটছেন ঘরমুখো লাখ লাখ মানুষ। ফলে কর্মজীবী মানুষের ঢল নেমেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে। উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার যমুনা সেতুর ওপর ১৮টি যানবাহন বিকল হওয়ার ঘটনায় মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। ঢাকাগামী ও উত্তরবঙ্গগামী লেনে দিনভর ছিল অসহনীয় জনদুর্ভোগ ও ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। পরে দ্রুত যানজট নিরসনে সেতুর এক লেন দিয়ে ঢাকা ও উত্তরবঙ্গগামী যানবাহন পারপার করে সেতু কর্তৃপক্ষ।
এ দিকে যানবাহন নষ্টের কারণে শুক্রবার (১৩ জুন) মধ্যরাত থেকে শনিবার (১৪ জুন) বিকেল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত যমুনা সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা থেকে টাঙ্গাইলের রাবনা বাইপাস পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার ও সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিম অংশে প্রায় ১৫/২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টি হয়। ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে কখনো স্বাভাবিক আবার কখনো যানবাহনের ধীরগতি দেখা গেছে।
ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস,করাতিপাড়া বাইপাস এলাকা ঘুরে দেখা, ঢাকার পথে যানবাহনের ঢল ছিল। তীব্র রোদ ও গরম অপেক্ষা করে খোলা ট্রাক-পিকআপসহ বাস, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলযোগ কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ। এসব যানবাহনের মধ্যে ফিটনেসবিহীন ও লক্কর-ঝক্কর পরিবহন ছিল চোখে পড়ার মতো এবং যানবাহন ধীরগতিতে সেতু পারাপার হচ্ছে।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, শুক্রবার রাত ১০টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত যমুনা সেতুর ওপর কমপক্ষে ১৮টি গাড়ি বিকল হওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে করে দফায় দফায় সেতুর উভয় অংশে টোল আদায় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। ইতিমধ্যে রেকার দিয়ে ১১টি সরানো হয়েছে। বাকিগুলো সরানোর দ্রুত কাজ চলছে। খুব শিগগিরই যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ শরীফ বলেন, যমুনা সেতুর ওপর যানবাহন বিকল হওয়ার ঘটনায় শনিবার ভোর থেকে যানবাহন ব্যাপক ছিল। ফলে সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা এলাকা থেকে মহাসড়কের রাবনা বাইপাস পর্যন্ত গাড়ির দীর্ঘ সারি ছিল। তবে, এদিন সন্ধ্যার পর উত্তরবঙ্গগামী লেনে গাড়ির অতিরিক্ত চাপ থাকলেও ধীরগতি রয়েছে এবং ঢাকাগামী লেনে স্বাভাবিক গতিতে গাড়ি চলাচল করছে। যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা নিরলসভাবে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, মহাসড়কে ৬ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করছেন।
এ দিকে যানবাহন নষ্টের কারণে শুক্রবার (১৩ জুন) মধ্যরাত থেকে শনিবার (১৪ জুন) বিকেল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত যমুনা সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা থেকে টাঙ্গাইলের রাবনা বাইপাস পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার ও সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিম অংশে প্রায় ১৫/২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টি হয়। ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে কখনো স্বাভাবিক আবার কখনো যানবাহনের ধীরগতি দেখা গেছে।
ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাস স্টেশন, রাবনা বাইপাস, আশেকপুর বাইপাস,করাতিপাড়া বাইপাস এলাকা ঘুরে দেখা, ঢাকার পথে যানবাহনের ঢল ছিল। তীব্র রোদ ও গরম অপেক্ষা করে খোলা ট্রাক-পিকআপসহ বাস, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলযোগ কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ। এসব যানবাহনের মধ্যে ফিটনেসবিহীন ও লক্কর-ঝক্কর পরিবহন ছিল চোখে পড়ার মতো এবং যানবাহন ধীরগতিতে সেতু পারাপার হচ্ছে।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, শুক্রবার রাত ১০টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত যমুনা সেতুর ওপর কমপক্ষে ১৮টি গাড়ি বিকল হওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে করে দফায় দফায় সেতুর উভয় অংশে টোল আদায় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। ইতিমধ্যে রেকার দিয়ে ১১টি সরানো হয়েছে। বাকিগুলো সরানোর দ্রুত কাজ চলছে। খুব শিগগিরই যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ শরীফ বলেন, যমুনা সেতুর ওপর যানবাহন বিকল হওয়ার ঘটনায় শনিবার ভোর থেকে যানবাহন ব্যাপক ছিল। ফলে সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা এলাকা থেকে মহাসড়কের রাবনা বাইপাস পর্যন্ত গাড়ির দীর্ঘ সারি ছিল। তবে, এদিন সন্ধ্যার পর উত্তরবঙ্গগামী লেনে গাড়ির অতিরিক্ত চাপ থাকলেও ধীরগতি রয়েছে এবং ঢাকাগামী লেনে স্বাভাবিক গতিতে গাড়ি চলাচল করছে। যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা নিরলসভাবে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, মহাসড়কে ৬ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করছেন।