হেলাল উদ্দিনের বাগানে ৫৭ জাতের আম, বিক্রির টার্গেট ৮ লাখ টাকা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৫ জুন ২০২৫, ০১:০১ এএম

চাঁদপুর সদর উপজেলার শাহতলী গ্রামের ফ্রুটস ভ্যালির স্বত্বাধিকারী হেলাল উদ্দিন। পৈতৃক পরিত্যাক্ত ইট-ভাটায় গড়েছেন ফলের বাগান। তার বাগানে ৫৭ জাতের আম রয়েছে। বাগানের বিখ্যাত আমগুলো ইতোমধ্যে বিক্রি শুরু হয়েছে।
শনিবার (১৪ জুন) বিকেলে ফ্রুটস ভ্যালিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি তার বাগানের বিভিন্ন প্রজাতির আম সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
হেলাল উদ্দিন বলেন, আমাদের দেশের মানুষ বিদেশ থেকে আম আমদানি করে থাকে। এখন থেকে আর আমরা আম আমদানি করব না বরং রপ্তানি করব। বিদেশে আম রপ্তানিতে প্রধান শর্ত অনুযায়ী ফ্রুট ব্যাগিংয়ের ব্যবহার করা হচ্ছে এখানে। আম ফ্রেশ রাখতে ৫০ গ্রাম ওজনের সময় থেকেই এখানে ফ্রুট ব্যাগিং করা হচ্ছে। খরচ কমিয়ে কীভাবে আবহাওয়াকে কাজে লাগিয়ে উচ্চমূল্যের বিদেশি আম চাষে লাভবান হওয়া যায় সে তথ্য ছড়িয়ে দিতেই আমি কাজ করছি। বিশ্বের সবচেয়ে দামি আমের মধ্যে ২০ ধরনের আম এই বাগানে রয়েছে।
গত বছর ফ্রুটস ভ্যালি এগ্রো থেকে ৪৭ জাতের আম প্রায় ৬ লাখ টাকায় বিক্রি করেছি। তবে এবার আরও ১০ জাতের আমের পরীক্ষামূলক চাষাবাদ বাড়িয়ে মোট ৫৭ জাতের আম এখানে উৎপাদন করে বিক্রির টার্গেট রেখেছি প্রায় ৮ লাখ টাকা।
তিনি বলেন, ভ্যালেন্সিয়া প্রাইড, লেমনজেস্ট, বেইলি মার্বেল, রোসারোসা, সানসেট, আতাউল্ফ, কারাবাও, আলফানসো, গ্লেইন, হাডেন, মায়া, সেনসেশন, অস্টিন, অস্টিন গোল্ড, আর-টু ই-টু, ক্যাংসিংটন প্রাইড, ঝিইল, টমি অ্যাটকিনস, রেড আইভরী, কিং অব চাকাপাত, মিয়াজাকি, জাম্বো রেড চাকাপাত, ব্ল্যাকস্টোন, থ্রিটেস্ট, কেন্ট, কেইট, পালমার (ফ্লোরিডা), চিলি ম্যাঙ্গো, কেষার, পুষা আম্বিকা, পুষা অরুনিমা, পুষা সুরাইয়া, মল্লিকা, তোতাপুরি, হানিডিউ, নামডকমাই, নামডকমাই সিমওয়াং, গোল্ডেন নামডকমাই, আপেল ম্যাঙ্গো, মহাচানক, চিলতাখাস, ক্যারিই, ওকরংথন (চায়নিজ), এসআর ম্যাংগো, কাটিমন, হানিডিউ, কিউজাই, ব্রুনাই কিং, ফ্রাংসিস, থাই কাঁচামিঠা, বারি-৪, গৌরমতিসহ বিভিন্ন জাতের আম চাষ করে সফল হয়েছি।
সংবাদ সম্মেলনে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি রহিম বাদশা, সাবেক সভাপতি জালাল চৌধুরী, গিয়াসউদ্দিন মিলন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিএম শাহীন, মির্জা জাকির, রিয়াদ ফেরদৌস, আল-ইমরান শোভন, বর্তমান কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ আলম, আব্দুল আউয়াল রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম রনি, চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম, এ কে আজাদসহ বিভিন্ন ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত , চাঁদপুর সদর উপজেলার শাহতলী এলাকায় ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে পরিত্যক্ত ইটভাটার জমিতে গড়ে তোলা ফ্রুটস ভ্যালি এগ্রোতে ৫৭ জাতের বিদেশি আম চাষ করে সাড়া ফেলেছেন কৃষি উদ্যোক্তা হেলাল উদ্দিন। শুধু আম নয়, তার বাগানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির দেশি-বিদেশি ফলের সমাহার। বাগানজুড়ে দুই শতাধিক আমগাছের ডালে ঝুলছে রং-বেরঙের আম। আমের পাশাপাশি এখানে রয়েছে ১৭ জাতের সাইট্রাস, ২১ ধরনের আঙুর, ১২ প্রজাতির লংগান, ৪ প্রজাতির রাম্বুটান, ৭ প্রজাতির ড্রাগন ফল, ৪ জাতের লিচু, ৭ প্রজাতির অ্যাভোকাডো, ৬ প্রজাতির আতা, ৫ প্রজাতির আপেল, ম্যাংগোস্টিন, অ্যাপ্রিকট, করোসল, মাম্মি সাপুটে প্রভৃতি ফল। প্রতিদিনই দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছে তার এই অভিনব বাগান দেখতে।
শনিবার (১৪ জুন) বিকেলে ফ্রুটস ভ্যালিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি তার বাগানের বিভিন্ন প্রজাতির আম সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
হেলাল উদ্দিন বলেন, আমাদের দেশের মানুষ বিদেশ থেকে আম আমদানি করে থাকে। এখন থেকে আর আমরা আম আমদানি করব না বরং রপ্তানি করব। বিদেশে আম রপ্তানিতে প্রধান শর্ত অনুযায়ী ফ্রুট ব্যাগিংয়ের ব্যবহার করা হচ্ছে এখানে। আম ফ্রেশ রাখতে ৫০ গ্রাম ওজনের সময় থেকেই এখানে ফ্রুট ব্যাগিং করা হচ্ছে। খরচ কমিয়ে কীভাবে আবহাওয়াকে কাজে লাগিয়ে উচ্চমূল্যের বিদেশি আম চাষে লাভবান হওয়া যায় সে তথ্য ছড়িয়ে দিতেই আমি কাজ করছি। বিশ্বের সবচেয়ে দামি আমের মধ্যে ২০ ধরনের আম এই বাগানে রয়েছে।
গত বছর ফ্রুটস ভ্যালি এগ্রো থেকে ৪৭ জাতের আম প্রায় ৬ লাখ টাকায় বিক্রি করেছি। তবে এবার আরও ১০ জাতের আমের পরীক্ষামূলক চাষাবাদ বাড়িয়ে মোট ৫৭ জাতের আম এখানে উৎপাদন করে বিক্রির টার্গেট রেখেছি প্রায় ৮ লাখ টাকা।
তিনি বলেন, ভ্যালেন্সিয়া প্রাইড, লেমনজেস্ট, বেইলি মার্বেল, রোসারোসা, সানসেট, আতাউল্ফ, কারাবাও, আলফানসো, গ্লেইন, হাডেন, মায়া, সেনসেশন, অস্টিন, অস্টিন গোল্ড, আর-টু ই-টু, ক্যাংসিংটন প্রাইড, ঝিইল, টমি অ্যাটকিনস, রেড আইভরী, কিং অব চাকাপাত, মিয়াজাকি, জাম্বো রেড চাকাপাত, ব্ল্যাকস্টোন, থ্রিটেস্ট, কেন্ট, কেইট, পালমার (ফ্লোরিডা), চিলি ম্যাঙ্গো, কেষার, পুষা আম্বিকা, পুষা অরুনিমা, পুষা সুরাইয়া, মল্লিকা, তোতাপুরি, হানিডিউ, নামডকমাই, নামডকমাই সিমওয়াং, গোল্ডেন নামডকমাই, আপেল ম্যাঙ্গো, মহাচানক, চিলতাখাস, ক্যারিই, ওকরংথন (চায়নিজ), এসআর ম্যাংগো, কাটিমন, হানিডিউ, কিউজাই, ব্রুনাই কিং, ফ্রাংসিস, থাই কাঁচামিঠা, বারি-৪, গৌরমতিসহ বিভিন্ন জাতের আম চাষ করে সফল হয়েছি।
সংবাদ সম্মেলনে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি রহিম বাদশা, সাবেক সভাপতি জালাল চৌধুরী, গিয়াসউদ্দিন মিলন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিএম শাহীন, মির্জা জাকির, রিয়াদ ফেরদৌস, আল-ইমরান শোভন, বর্তমান কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ আলম, আব্দুল আউয়াল রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম রনি, চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম, এ কে আজাদসহ বিভিন্ন ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত , চাঁদপুর সদর উপজেলার শাহতলী এলাকায় ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে পরিত্যক্ত ইটভাটার জমিতে গড়ে তোলা ফ্রুটস ভ্যালি এগ্রোতে ৫৭ জাতের বিদেশি আম চাষ করে সাড়া ফেলেছেন কৃষি উদ্যোক্তা হেলাল উদ্দিন। শুধু আম নয়, তার বাগানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির দেশি-বিদেশি ফলের সমাহার। বাগানজুড়ে দুই শতাধিক আমগাছের ডালে ঝুলছে রং-বেরঙের আম। আমের পাশাপাশি এখানে রয়েছে ১৭ জাতের সাইট্রাস, ২১ ধরনের আঙুর, ১২ প্রজাতির লংগান, ৪ প্রজাতির রাম্বুটান, ৭ প্রজাতির ড্রাগন ফল, ৪ জাতের লিচু, ৭ প্রজাতির অ্যাভোকাডো, ৬ প্রজাতির আতা, ৫ প্রজাতির আপেল, ম্যাংগোস্টিন, অ্যাপ্রিকট, করোসল, মাম্মি সাপুটে প্রভৃতি ফল। প্রতিদিনই দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছে তার এই অভিনব বাগান দেখতে।