৮ দাবিতে ঢাকায় ট্রেন আটকে বিক্ষোভ বৃহত্তর সিলেটবাসীর
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২৫ পিএম
রাজধানীর মগবাজার রেলগেট এলাকায় অনুমোদিত টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস ট্রেন চালুসহ ৮ দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ করেছে ঢাকাস্থ বৃহত্তর সিলেটবাসী। শনিবার (১ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অগ্নীবীণা এক্সপ্রেস ট্রেন আন্দোলনকারীরা প্রায় ১০ মিনিট আটকে রাখে। পরে রেল মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দাবি বিবেচনার আশ্বাসে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে মুখপাত্র সাংবাদিক সেলিম আহমেদ বলেন, আমরা আজকের কর্মসূচি শেষ করেছি। মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, দাবিগুলো দ্রুত বিবেচনা করা হবে।
তিনি বলেন, আজ সিলেট বিভাগজুড়ে রেলপথ অবরোধের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা ঢাকায় প্রতীকীভাবে ট্রেন আটকে রেখেছিলাম। তবে দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে, আগামী ১৮ নভেম্বর রেল মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হবে।
ঢাকাস্থ বৃহত্তর সিলেটবাসীর উত্থাপিত ৮ দফার মধ্যে রয়েছে— ঢাকা-সিলেট রেলপথে অনুমোদিত টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস দ্রুত চালু করা ও সিলেট-ঢাকা রুটে দুটি এবং সিলেট-কক্সবাজার রুটে একটি স্পেশাল ট্রেন চালু করা, আখাউড়া-সিলেট রেলপথ সংস্কার ও ডাবল লাইন করা, এই সেকশনে অন্তত দুটি লোকাল ট্রেন চালু করা, এই সেকশনের বন্ধ সব স্টেশন পুনরায় চালু করা, সিলেটের সব স্টেশনে বরাদ্দ করা আসনসংখ্যা বৃদ্ধি করা, সিলেট-ঢাকাগামী কালনী ও পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনের আযমপুরের পর ঢাকামুখী সব স্টেশনে যাত্রাবিরতি প্রত্যাহার করা, ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় রোধে ত্রুটিমুক্ত ইঞ্জিন ব্যবহার এবং যাত্রী অনুপাতে প্রতিটি ট্রেনে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা।
অবরোধ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন— জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি আকবর হোসেন মঞ্জু, হবিগঞ্জ সমিতি ঢাকার সভাপতি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান তরফদার, বায়তুল মোকাররম মসজিদ মুসল্লি কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবেক ছাত্রনেতা শাহিন আহমেদ খান, সিলেট বিভাগ সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম আহমেদ, জগন্নাথপুর সমিতি, ঢাকার সাধারণ সম্পাদক সায়েদুজ্জামান কামালী, সংগঠক আবু বকর সিদ্দিক, সুজন মিয়া, ফটোনিউজের সম্পাদক এমদাদুল হক, সাংবাদিক জামিল আহমদ, সিলেট সমিতি উত্তরার সাংগঠনিক সম্পাদক বেলার আহমদ, যুবনেতা সায়েদ আহমদ সুমন, ছাত্রনেতা ইমরান আহমদ, ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অগ্নীবীণা এক্সপ্রেস ট্রেন আন্দোলনকারীরা প্রায় ১০ মিনিট আটকে রাখে। পরে রেল মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দাবি বিবেচনার আশ্বাসে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে মুখপাত্র সাংবাদিক সেলিম আহমেদ বলেন, আমরা আজকের কর্মসূচি শেষ করেছি। মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, দাবিগুলো দ্রুত বিবেচনা করা হবে।
তিনি বলেন, আজ সিলেট বিভাগজুড়ে রেলপথ অবরোধের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা ঢাকায় প্রতীকীভাবে ট্রেন আটকে রেখেছিলাম। তবে দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে, আগামী ১৮ নভেম্বর রেল মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হবে।
ঢাকাস্থ বৃহত্তর সিলেটবাসীর উত্থাপিত ৮ দফার মধ্যে রয়েছে— ঢাকা-সিলেট রেলপথে অনুমোদিত টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস দ্রুত চালু করা ও সিলেট-ঢাকা রুটে দুটি এবং সিলেট-কক্সবাজার রুটে একটি স্পেশাল ট্রেন চালু করা, আখাউড়া-সিলেট রেলপথ সংস্কার ও ডাবল লাইন করা, এই সেকশনে অন্তত দুটি লোকাল ট্রেন চালু করা, এই সেকশনের বন্ধ সব স্টেশন পুনরায় চালু করা, সিলেটের সব স্টেশনে বরাদ্দ করা আসনসংখ্যা বৃদ্ধি করা, সিলেট-ঢাকাগামী কালনী ও পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনের আযমপুরের পর ঢাকামুখী সব স্টেশনে যাত্রাবিরতি প্রত্যাহার করা, ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় রোধে ত্রুটিমুক্ত ইঞ্জিন ব্যবহার এবং যাত্রী অনুপাতে প্রতিটি ট্রেনে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা।
অবরোধ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন— জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি আকবর হোসেন মঞ্জু, হবিগঞ্জ সমিতি ঢাকার সভাপতি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান তরফদার, বায়তুল মোকাররম মসজিদ মুসল্লি কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবেক ছাত্রনেতা শাহিন আহমেদ খান, সিলেট বিভাগ সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম আহমেদ, জগন্নাথপুর সমিতি, ঢাকার সাধারণ সম্পাদক সায়েদুজ্জামান কামালী, সংগঠক আবু বকর সিদ্দিক, সুজন মিয়া, ফটোনিউজের সম্পাদক এমদাদুল হক, সাংবাদিক জামিল আহমদ, সিলেট সমিতি উত্তরার সাংগঠনিক সম্পাদক বেলার আহমদ, যুবনেতা সায়েদ আহমদ সুমন, ছাত্রনেতা ইমরান আহমদ, ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ।