মালদ্বীপের সেনটারা গ্র্যান্ড রিসোর্টে কর্মরত মো. রাসেল (৩৮) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে ব্রেন স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়।
জানা যায়, সকালে ঘুম থেকে উঠে স্বাভাবিকভাবেই জিমে যান রাসেল। সেখানে হঠাৎ তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে সহকর্মীরা দ্রুত তাকে রিসোর্টের নিজস্ব হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে পরীক্ষা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মো. রাসেল ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার জয়ধরখালি গ্রামের ফকির বাড়ির মরহুম মফিজ উদ্দিন ফকিরের ছোট ছেলে। তিনি বিবাহিত ছিলেন, তবে তার কোনো সন্তান নেই। ভাই-বোনদের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।
তার আকস্মিক মৃত্যুর খবরে পরিবারে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। সহকর্মীরা জানান, কর্মস্থলে তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরিশ্রমী, হাসিখুশি ও সবাইকে আপন করে নেওয়া একজন প্রবাসী বাংলাদেশি।
সহকর্মীরা আরও বলেন, রাসেল ভাই ছিলেন সবার প্রিয় মানুষ। কাজের ফাঁকে সবসময় হাসি-মজা করতেন, কারও কষ্ট দেখলে পাশে দাঁড়াতেন।
রাসেলের মৃত্যুর খবরে মালদ্বীপ প্রবাসীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেছেন।
আল্লাহ মো. রাসেলকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন এবং শোকাহত পরিবারকে এই অপূরণীয় ক্ষতি সহ্য করার শক্তি দিন — এই প্রার্থনাই সবাই করছেন।
জানা যায়, সকালে ঘুম থেকে উঠে স্বাভাবিকভাবেই জিমে যান রাসেল। সেখানে হঠাৎ তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে সহকর্মীরা দ্রুত তাকে রিসোর্টের নিজস্ব হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে পরীক্ষা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মো. রাসেল ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার জয়ধরখালি গ্রামের ফকির বাড়ির মরহুম মফিজ উদ্দিন ফকিরের ছোট ছেলে। তিনি বিবাহিত ছিলেন, তবে তার কোনো সন্তান নেই। ভাই-বোনদের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।
তার আকস্মিক মৃত্যুর খবরে পরিবারে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। সহকর্মীরা জানান, কর্মস্থলে তিনি ছিলেন অত্যন্ত পরিশ্রমী, হাসিখুশি ও সবাইকে আপন করে নেওয়া একজন প্রবাসী বাংলাদেশি।
সহকর্মীরা আরও বলেন, রাসেল ভাই ছিলেন সবার প্রিয় মানুষ। কাজের ফাঁকে সবসময় হাসি-মজা করতেন, কারও কষ্ট দেখলে পাশে দাঁড়াতেন।
রাসেলের মৃত্যুর খবরে মালদ্বীপ প্রবাসীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেছেন।
আল্লাহ মো. রাসেলকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন এবং শোকাহত পরিবারকে এই অপূরণীয় ক্ষতি সহ্য করার শক্তি দিন — এই প্রার্থনাই সবাই করছেন।