ইতালিতে হাজার হাজার মানুষ ক্যাথলিক যাজকদের যৌন নির্যাতনের শিকার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ০১:০২ পিএম
ইতালিতে প্রায় ৪ হাজার ৪০০ মানুষ ক্যাথলিক যাজকদের হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ২০২০ সালের পর থেকে রিপোর্ট হওয়া ঘটনাগুলোর ওপর ভিত্তি করে এমন অভিযোগ তুলেছে দেশটির সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী সংগঠন ‘রেতে ল’আবুসো’। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) প্রকাশিত এ পরিসংখ্যান আবারও দেশটির যাজকদের ওপর চাপ বাড়িয়েছে।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ফ্রানচেসকো জানার্দি জানান, এই হিসাব ভুক্তভোগীদের সাক্ষ্য, বিচার বিভাগীয় তথ্য এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে সংগৃহীত। সংগঠনটি জানায়নি, এসব নির্যাতনের ঘটনাগুলো কোন সময়কাল থেকে শুরু হয়েছিল।
ইতালির বিসপস কনফারেন্স এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। গত সপ্তাহেই ভ্যাটিকানের শিশু সুরক্ষা কমিশন তাদের সমালোচনা করে জানিয়েছিল, ইতালির ২২৬টি ডায়োসিসের মধ্যে মাত্র ৮১টি শিশু সুরক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নাবলির জবাব দিয়েছে।
নতুন পোপ লিও, যিনি এই সপ্তাহে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের শিকারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। চার্চের নতুন বিশপদের বলেছেন অভিযোগ গোপন না রাখতে।
এর আগে প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিস এই ইস্যুটিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, যদিও ফলাফল ছিল মিশ্র।
রেতে ল’আবুসোর প্রতিবেদনে বলা হয়, মোট ১ হাজার ২৫০টি সন্দেহভাজন নির্যাতনের ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ১০৬টি ঘটনায় যাজকরা অভিযুক্ত, বাকিগুলোতে সন্ন্যাসিনী, ধর্মীয় শিক্ষক, স্বেচ্ছাসেবক, শিক্ষাবিদ ও স্কাউট সদস্যরা জড়িত।
এতে মোট ৪ হাজার ৬২৫ জন ভুক্তভোগীর তথ্য পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ৪ হাজার ৩৯৫ জন যাজকদের দ্বারা নির্যাতিত।
সূত্র: রয়টার্স
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ফ্রানচেসকো জানার্দি জানান, এই হিসাব ভুক্তভোগীদের সাক্ষ্য, বিচার বিভাগীয় তথ্য এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে সংগৃহীত। সংগঠনটি জানায়নি, এসব নির্যাতনের ঘটনাগুলো কোন সময়কাল থেকে শুরু হয়েছিল।
ইতালির বিসপস কনফারেন্স এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। গত সপ্তাহেই ভ্যাটিকানের শিশু সুরক্ষা কমিশন তাদের সমালোচনা করে জানিয়েছিল, ইতালির ২২৬টি ডায়োসিসের মধ্যে মাত্র ৮১টি শিশু সুরক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নাবলির জবাব দিয়েছে।
নতুন পোপ লিও, যিনি এই সপ্তাহে প্রথমবারের মতো নির্যাতনের শিকারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। চার্চের নতুন বিশপদের বলেছেন অভিযোগ গোপন না রাখতে।
এর আগে প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিস এই ইস্যুটিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, যদিও ফলাফল ছিল মিশ্র।
রেতে ল’আবুসোর প্রতিবেদনে বলা হয়, মোট ১ হাজার ২৫০টি সন্দেহভাজন নির্যাতনের ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ১০৬টি ঘটনায় যাজকরা অভিযুক্ত, বাকিগুলোতে সন্ন্যাসিনী, ধর্মীয় শিক্ষক, স্বেচ্ছাসেবক, শিক্ষাবিদ ও স্কাউট সদস্যরা জড়িত।
এতে মোট ৪ হাজার ৬২৫ জন ভুক্তভোগীর তথ্য পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ৪ হাজার ৩৯৫ জন যাজকদের দ্বারা নির্যাতিত।
সূত্র: রয়টার্স